---Advertisement---

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ, লক্ষণ ও যত্নের

Published On: April 21, 2025
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ
---Advertisement---

নতুন দাঁত আবির্ভাবের সময় শিশুরা বেশ অস্বস্তিতে পড়তে পারে। এ সময়ে তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক হলেও কখন বিষয়টি গম্ভীর হতে পারে, তা জানা জরুরি।

দাঁত ওঠার সময় জ্বর: স্বাভাবিক না অস্বাভাবিক?

শিশুদের প্রথম দাঁত বেরোতে শুরু করলে প্রায়ই একটু তাপমাত্রা বাড়ে—এটিকে অনেক অভিভাবকই “দাঁত ওঠার জ্বর” ভাবেন। তবে আসলে দাঁত ওঠার সঙ্গে সরাসরি উচ্চ জ্বর (fever) সম্পর্কিত নয়, বরং হালকা উত্তাপ স্বাভাবিক। নিচে স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক জ্বরের মূল পার্থক্য তুলে ধরা হলো:

১. স্বাভাবিক জ্বরের পরিমাণ

  • তাপমাত্রা: ৩৭.২ ℃–৩৭.৮ ℃ (৯৯.০ °F–১০০.০ °F) পর্যন্ত সাময়িক বৃদ্ধি
  • অবস্থার বৈশিষ্ট্য:
    • হালকা গরম ভাব, সঙ্গে সামান্য অস্বস্তি
    • অধিকাংশ সময় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে ফিরে আসে
    • খাবার দেহে পানিতে স্বাভাবিক আগ্রহ থাকে

২. অস্বাভাবিক বা উদ্বেগের কারণ

নিম্নলিখিত লক্ষণগুলোর মধ্যে যেকোনো একটির দেখা মিলে শিশুদের পেডিয়াট্রিশিয়ানের সাথে যোগাযোগ করুন:

  • তাপমাত্রা ৩৮.৫ ℃ (১০1.৩ °F) বা তার বেশি
  • ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে জ্বর টিকে থাকা
  • বমি বা ধারাবাহিক ডায়রিয়া
  • প্রস্রাবে পরিবর্তন (কম মাত্রায় প্রস্রাব)
  • অস্বাভাবিক ঘুমঘুম বা চেতনা সংকট

৩. কেন কখনো একটু জ্বর হয়?

  1. প্রদাহজনিত প্রতিক্রিয়া: দাঁত বেরোয়ার সময় আঞ্চলিক লালা গ্রন্থি ও রক্তনালীর কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ায় সামান্য প্রদাহ হয়।
  2. লালা ও মায়ক্রোবায়োম পরিবর্তন: অতিরিক্ত লালা মুখের মাইক্রোবায়োমে সাময়িক পরিবর্তন ঘটিয়ে হালকা গরম ভাব আনতে পারে।

৪. ঘরোয়া পর্যবেক্ষণ ও যত্ন

  • নিয়মিত তাপমাত্রা মাপা: শিশু যখন অস্বস্তি দেখায়, তখন প্রতি ৪–৬ ঘণ্টায় তাপমাত্রা পরীক্ষা করুন।
  • হালকা ড্রেসিং: শ্বাস-প্রশ্বাস বাড়াতে ঢিলেঢালা কাপড় পরাতে পারেন।
  • পানি ও তরল খাদ্য: পর্যাপ্ত হাইড্রেশন নিশ্চিত করুন।

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ

জ্বরের কারণ

দাঁত ওঠার সময় শিশুর শরীরে নিরাপদ মাত্রার তাপমাত্রা বৃদ্ধির পেছনে কয়েকটি স্বাভাবিক কারণ রয়েছে। এখানে প্রধান কারণগুলো ব্যাখ্যা করা হলো:

  1. স্থানীয় প্রদাহ (Inflammation)
    • দাঁত বেরোতে গেলে গামের নিচের অংশে রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং ক্ষুদ্র প্রদাহ সৃষ্টি হয়।
    • এই প্রদাহ সাময়িক হলেও গা কিছুটা গরম লাগে, যার ফলে জ্বরের মতো হালকা তাপমাত্রা দেখা দিতে পারে।
  2. লালা উৎপাদনের বৃদ্ধি
    • নতুন দাঁতের চাপ থেকে রক্তনালী ও লালা গ্রন্থি সক্রিয় হয়ে অতিরিক্ত লালা তৈরি করে।
    • অতিরিক্ত লালা গলায় নাকের নালীতে প্রবেশ করলে সামান্য সংক্রামক মতো উপসর্গ সৃষ্টি হতে পারে, যা হালকা জ্বর বাড়ায়।
  3. ইমিউন সিস্টেমের সাময়িক পরিবর্তন
    • শিশুর মাথার টানে নতুন দাঁতের মাড়োর বৃদ্ধি ইনমিউন সিস্টেমকে সাময়িকভাবে “সতর্ক” করে তোলে।
    • এ সময়ে শরীর ক্ষুদ্র মাত্রার তাপমাত্রা বাড়িয়ে ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করার চেষ্টা করে।
  4. মাইক্রোবায়োমের ব্যালান্স গ্রহণযোগ্য পরিবর্তন
    • দুধ থেকে খাবারে রূপান্তরের সাথে মুখের ভেতরের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের পরিবেশও পরিবর্তিত হয়।
    • এই অস্থায়ী মাইক্রোবায়োম শিফট সামান্য মৃদু জ্বরের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
  5. পানি বা তরল গ্রহণ কমে যাওয়া
    • দাঁত ওঠার সময়ে শিশুর মুখে চোট ও অস্বস্তি থাকায় তারা কম জল বা তরল গ্রহণ করতে পারে।
    • ডিহাইড্রেশন শরীরের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি করে, যা জ্বরের ধরণদেখাতে পারে।

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ

লক্ষণ ও উপসর্গ

দাঁত ওঠা শুরু হলে শিশুর শরীরে বিভিন্ন ছোট-বড় উপসর্গ দেখা দেয়। এগুলো থেকে বুঝতে পারবেন জ্বর কতটা দাঁতের কারণে এবং কখন বাড়তি যত্ন বা চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।

প্রধান লক্ষণ

  • হালকা থেকে মাঝামাঝি জ্বর
    • ৩৭.২ ℃–৩৭.৮ ℃ (৯৯.০ °F–১০০.০ °F) তাপমাত্রা
    • দিনে কয়েকবার তাপমাত্রা চেক করলে সুস্পষ্ট উঠানামা বোঝা যাবে
  • গাম ফোলা ও লালচে হওয়া
    • দাঁত গজার জায়গায় গাম ফুলে বড় দেখায়
    • অসাড় মুড়ি বা ফোঁড়া নেই, তবে অস্বস্তি দেখে
  • অতিরিক্ত লালা ও কামড়ে ধরার প্রবণতা
    • লালা থুতু-সদৃশ বস্ত্র বা টাওয়েল ভিজিয়ে ফেলা
    • শক্ত খেলনা বা ঠাণ্ডা কামড়ানো রিংয়ে চাবার চেষ্টা
  • খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া
    • দুধ, জল বা পিউরি কম খেতে চাওয়া
    • সন্ধ্যার দিকে ক্ষিদে কম মনে হওয়া
  • ঘুমের ব্যাহত রুটি
  • মাঝরাতে বারবার জাগা
  • স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বিরক্তিজনক ঘুম

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ

অতিরিক্ত উপসর্গ (সম্ভাব্য)

  • হালকা ডায়রিয়া: লালার কারণে হাঁপিয়ে গিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য–দুইই হতে পারে
  • হালকা দাগ বা র‍্যাশ: মুখে অতিরিক্ত লালা আবদ্ধ হলে
  • ক্রুদ্ধ আচরণ: সাধারণের চেয়ে বেশি কান্নাকাটি বা জেদী হওয়া

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ

ঘরোয়া যত্নের উপায়

শিশুর দাঁত ওঠার সময়ে অতিরিক্ত ওষুধ দেয়ার বদলে কয়েকটি সহজ “ঘরোয়া যত্ন” প্রয়োগে জ্বর ও অস্বস্তি কমানো সম্ভব। নিচে কার্যকর কিছু উপায় দেওয়া হলো:

  1. ঠাণ্ডা কামড়ানোর খেলনা (Teether) ব্যবহার
    • পরিষ্কার ঠাণ্ডা গিলাসে কয়েক মিনিট রেখে শিশুকে দিতে পারেন।
    • ঠোঁট-গাম ঠাণ্ডা হলে প্রদাহ ও ব্যথা কমে যায়।
    • SEO কীওয়ার্ড: “ঘরোয়া যত্ন”, “ঠাণ্ডা Teether”
  2. হালকা পিউরি বা তরল খাবার
    • সেদ্ধ আপেল, পিয়াঁজ বা সবজি পিউরি শিশুকে দিন।
    • দই, লাসি বা মুগডালির তরল অংশও উপকারী।
    • SEO কীওয়ার্ড: “জ্বর কমানোর উপায়”, “শিশুদের তরল খাবার”
  3. পর্যাপ্ত হাইড্রেশন
    • ছোট কাপ বা চামচে প্রতি ১–২ ঘণ্টায় কয়েক চামচ জল বা অল্প রাসায়নিক মুক্ত ফলের রস দিন।
    • ডিহাইড্রেশন রোধে গরম ভাব কমাতে সাহায্য করে।
    • SEO কীওয়ার্ড: “শিশু হাইড্রেশন”, “জ্বর কমাতে পানি”
  4. নরম, ঢিলেঢালা পোশাক
    • শিশুর ত্বকের শ্বাস-প্রশ্বাস বাড়াতে সুতির ঢিলা জামা কভার দিন।
    • অতিরিক্ত কাপড় গরম অনুভূতি বাড়ায়, তাই পাতলা ব্লাঙ্কেটই যথেষ্ট।
    • SEO কীওয়ার্ড: “ঘরোয়া যত্নের পোশাক”, “শিশুদের আরাম”
  5. লালার দেয়ালে সাফ ব্যবস্থা
    • মুখের আশেপাশে জমে থাকা অতিরিক্ত লালা কোমল কাপড় দিয়ে নিয়মিত মুছে ফেলুন।
    • নরম ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম মুখের পাকা ত্বকে লাগালে র‍্যাশ প্রতিরোধ হয়।
    • SEO কীওয়ার্ড: “লালা পরিষ্কার”, “ঘরোয়া যত্ন”
  6. প্রয়োজনে হালকা জ্বরনাশক
    • পেডিয়াট্রিশিয়ানের পরামর্শে বয়স অনুযায়ী প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন দিন।
    • সঠিক ডোজ ও সময় শিডিউল মেনে চলুন।
    • SEO কীওয়ার্ড: “জ্বরনাশক”, “শিশু স্বাস্থ্য যত্ন”

Read More : প্রাকৃতিক উপায়ে দাঁতের যত্ন

কখন ডাক্তার দেখাবেন?

দাঁত ওঠার সময় সাধারণত হালকা জ্বর স্বাভাবিক হলেও নিচের কোনো একটি অবস্থার দেখা মিলে দ্রুত পেডিয়াট্রিশিয়ানের পরামর্শ নিন—

  1. তাপমাত্রা ৩৮.৫ ℃ বা তার বেশি
    • কেবল ঠোঁট ফোলা বা অস্বস্তির জন্য এতটা উচ্চ জ্বর সাধারণত ঘটে না।
    • এই অবস্থায় “পেডিয়াট্রিশিয়ান দেখানো” বাধ্যতামূলক।
  2. জ্বর ২৪–৪৮ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী
    • স্বাভাবিকteething fever ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাড়ে-কমে, অনেক সময় ১ দিনের মাঝেই চলে যায়।
    • ২ দিনের বেশি থাকলে অন্য কোনো ইনফেকশন সম্ববনা স্বীকার করতে হবে।
  3. অতিরিক্ত বমি বা ডায়রিয়া
    • সরাসরি সংক্রমণ নয়, তবে শিশুর শরীরলিৎ পানি শূন্যতা বাড়াতে পারে।
    • “ডিহাইড্রেশন” সতর্কবার্তা—ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরি।
  4. প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া
    • শিশুর “ডিহাইড্রেশন লক্ষণ” যেমন শুকনো ঠোঁট, কান্নায় জল না 나오য়া, বমি বা ডায়রিয়া… দ্রুত চিকিৎসা প্রয়োজন।
  5. অস্বাভাবিক ক্লান্তি বা দুর্বলতা
    • বিশেষ করে জ্বরের সঙ্গে “চেতনা স্বল্পতা”, নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস কমে যাওয়া বা অনেক চিৎকার করলে।
  6. গাম থেকে রক্তপাত বা ফোঁড়া
    • সাধারণত গাম ফোলা হলেও ফোঁড়া বা রক্ত আসা অন্য কোনো সংক্রমণ নির্দেশ করে।
    • “গ্যাম ইনফেকশন” তদন্তের জন্য ডেন্টিস্ট/ডাক্তার দেখানো জরুরি।
  7. খাবার না খাওয়া বা তরলও নিতে অস্বীকৃতি
    • ৮–১২ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে এককাও জল না খেলে শিশুর অবস্থা দ্রুত খারাপ হতে পারে।
  8. সহযোগী সংক্রমণের লক্ষণ
    • কাশি, শ্বাসকষ্ট, কান বা চোখের স্রাব ইত্যাদি—একাধিক উপসর্গ মানে অন্য কোন ভাইরাল বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ হতে পারে।

বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ

মিথ বনাম তথ্য

মিথতথ্য
দাঁত ওঠার সাথে সাথে খুব ভারী জ্বর হয়সাধারণত হালকা জ্বর হয়; ভারী জ্বর হলে অন্য ইনফেকশনও খোঁজার প্রয়োজন
লালা অতিরিক্ত হলে পোড়ায়লালা স্বাভাবিক, ত্বক ভালোভাবে শুকিয়ে রাখলেই হবে

উপসংহার

দাঁত ওঠার সময়ে শিশুর শরীরে হালকা জ্বর (৩৭.২ ℃–৩৭.৮ ℃) স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া, যা সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঠিক হয়ে যায়। অতিরিক্ত অস্বস্তি কমাতে ঠাণ্ডা Teether, তরল বা পিউরি খাবার, পর্যাপ্ত হাইড্রেশন ও আরামদায়ক পোশাক ব্যবহার করতে পারেন।

তবে যদি তাপমাত্রা ৩৮.৫ ℃ ছাড়িয়ে যায়, জ্বর ২৪–৪৮ ঘণ্টা অতিক্রান্ত হয়, ডিহাইড্রেশন বা ক্রমাগত বমি–ডায়রিয়া দেখা দেয়, কিংবা গামে রক্তপাত বা ফোঁড়া তৈরি হয়, তাহলে অপেক্ষা না করে পেডিয়াট্রিশিয়ানের পরামর্শ নিন। শিশুদের স্বাচ্ছন্দ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সবসময়ই প্রাধান্য পাবে।

মুখ্য কথা:

  • দাঁত ওঠা স্বাভাবিক, উচ্চ জ্বর নয়।
  • ঘরোয়া যত্নে অনেকটাই সহজ করা যায়।
  • গুরুতর আলামত দেখলে সময় মতো চিকিৎসক দেখানো জরুরি।

দাঁত ওঠার সময় জ্বর কখন স্বাভাবিক?

৩৭.২ ℃–৩৭.৮ ℃ (৯৯.০ °F–১০০.০ °F) তাপমাত্রা পর্যন্ত হালকা জ্বর স্বাভাবিক; সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেরে যায়।

দাঁত ওঠার জ্বর কতদিন স্থায়ী হয়?

স্বাভাবিক teething fever সাধারণত ১–২ দিন স্থায়ী হয়। ২৪–৪৮ ঘণ্টার বেশি হলে অন্য কোনো সংক্রমণ পরীক্ষা করা উচিত

কি ধরনের ঘরোয়া উপায় জ্বর কমাতে কার্যকর?

ঠাণ্ডা Teether বা নামকরা teething ring
তরল বা পিউরি (যেমন আপেল, সবজি)
পর্যাপ্ত জল বা দুধ
নরম, শ্বাস-প্রশ্বাস যুক্ত জামা
প্রয়োজনে পেডিয়াট্রিশিয়ানের পরামর্শে প্যারাসিটামল

শিশুর মুখে অতিরিক্ত লালা থাকলে কি করব?

নরম কাপড় দিয়ে নিয়মিত মুছে ফেলুন
মুখের আশেপাশে ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম লাগিয়ে র‍্যাশ প্রতিরোধ করুন
প্রয়োজন হলে গাম ম্যাসাজ (শিশুর সহমত নিয়ে)

দাঁত ওঠার সঠিক বয়স কখন?

প্রথম জন্মদাঁত সাধারণত ৬–৮ মাসে আসতে শুরু করে
২ বছরের মধ্যে সব শিশুর দুধের দাঁত (২০টি) উঠে যায়
বয়সের কিছু বৈচিত্র্য স্বাভাবিক, তবে সমস্যায় পড়লে ডেন্টিস্ট দেখাতে পারেন

---Advertisement---

1 thought on “বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় জ্বর কারণ, লক্ষণ ও যত্নের”

Leave a Comment